ওয়েবসাইট তৈরী করে আয় করার কাজটি অনেকেই করছে।
আইডিয়া ভালই, মন্দ নয়। তবে এর জন্য অনেক কিছু বিবেচনার বিষয়
আছে। অনেকেই এটিকে খুব সহজ মনে করে। অনেকে মনে করে,
ওয়েবসাইট তৈরী করা হয়ে গেলে শুধু পোষ্ট দিব, মানুষ ভিজিট
করবে আর আমার পকেটে শুধু টাকা আর টাকা!
আসলে বিষয়টি মোটেই তেমন নয়। এই কাজে হাত দেওয়ার
আগে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতেই হবে, আপনার ওয়েবসাইট
মানুষ কেন ভিজিট করবে? অন্যদের ওয়েবসাইট
থেকে ব্যাতিক্রমী কি থাকবে আপনার ওয়েবসাইটে?
কি কারনে মানুষ অন্য ওয়েবসাইট ছেড়ে আপনার
ওয়েবসাইটে আসবে? আপনার ভিজিটর কি তৈরী করা আছে?
নাকি নতুন করে ভিজিটর তৈরী করতে হবে? এ ধরনের আরও অনেক
প্রশ্ন আছে।
আপনি হয়ত ১ হাজার থেকে ২ হাজার টাকা খরচ
করে একটি ডেমেইন ক্রয় ও হোষ্টিং করে নিতে পারবেন
এবং ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা খরচ
করে একটি ওয়েবসাইটও তৈরী করিয়ে নিতে পারবেন। কিন্তু
তার মান কেমন হবে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। খরচ কম
হলে মান খারাপ হতে পারে, আর খরচ বেশি হলে মান ভাল
হতে পারে। আবার আপনি কেমন কন্টেন্ট বা লেখা দিবেন
সেটাও একটা বিবেচ্য বিষয়। আবার আপনার ভিজিটর
যদি বেশি হতে থাকে ও কন্টেন্ট বা ডাটার পরিমান
বাড়তে থাকে, তাহলে কিন্তু আপনাকে নতুন করে আবার দশ-বিশ
হাজার অথবা তারও বেশি পরিমান টাকা খরচ
করে ওয়েবসাইটের মাসিক ব্যান্ডউথ লিমিট
বাড়াতে হবে এবং হোষ্টিং স্পেস বাড়াতে হবে। অন্যথায়
ভিজিটর'রা এক পর্যায়ে আপনার ওয়েবসাইট বন্ধ দেখতে পাবে।
ওয়েবসাইটের ভাষাঃ
ওয়েবসাইটটি কি আপনি বাংলায় তৈরী করবেন?
নাকি ইংরেজিতে? যদি বাংলায় তৈরী করেন তবে হয়ত
সহজে কন্টেন্ট লিখতে পারবেন? আর যদি ইংরেজীতে করেন,
তাহলে কিন্তু ইংরেজী না জানলে সেটা খুবই কঠিন হবে।
ভিজিটরের ধরণঃ
আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর কি শুধু বাংলাদেশ ভিত্তিক
হবে নাকি ওয়ার্ল্ডওয়াইড হবে। ভিজিটর যদি শুধু বাংলাদেশ
ভিত্তিক হয় তবে ওয়েবসাইটটি বাংলায় তৈরী করতে পারেন।
আর যদি ওয়াল্ডওয়াইড হয়
তবে ইংরেজীতে তৈরী করা ছাড়া উপায় নেই।
এরপর আসুন আয়ের বিষয়ঃ
ওয়েবসাইট তৈরী করে আয় করার বিষয়টি নির্ভর করবে আপনার
ভিজিটরের উপর। আপনি যদি সাইটটি বাংলায় তৈরী করেন
তবে গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন পাবেন না। গুগল এডসেন্স এর
বিজ্ঞাপন ভিন্ন উপায়ে পেতে পারেন, তবে সেটা এই লেখায়
আলোচনা করছিনা। তবে bidvertiser.com,
adcash.com কিংবা chitika.com এর মতো কিছু
বিদেশি বিজ্ঞাপনী সংস্থার বিজ্ঞাপন সহজে পেতে পারেন।
বাংলাদেশী বিজ্ঞাপনী সংস্থা green-red.com এর
বিজ্ঞাপনও পেতে পারেন, তবে গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপনের
চাইতে এগুলো থেকে আয় কিন্তু বেশ খানিকটা কম হবে।
ভিজিটর অনেক হলে মোটামুটি পুষিয়ে যাবে।
বাংলাদেশী বিজ্ঞাপন দ্বারা যা আয় করবেন, তা ওয়েবসাইট
মেনটেইনেন্স ও বার্ষিক ডোমেইন নেম ও হোষ্টিং এর
ফি দেওয়ার পর লাভ খুব বেশি থাকবে না।
এই হলো ওয়েবসাইট তৈরী করে আয় করার
মোটামুটি একটা ধারণা। তো বুঝতে পারলেন তো, ভিজিটর
নেই তো আয় নেই, ভিজিটর আছে তো আয় আছে। সুতরাং এবার
চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিন।
আগামি কয়েকদিনে ভিতর আমি গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন পাওয়ার
বিষয় নিয় MySoundBD.Com এ একটি লেখা প্রকাশ করব ও
আমার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও পাবলিশ করব। সেখান
থেকে আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন। আমার ফেসবুক পেইজে ও
ইউটিউব চ্যানেলে লক্ষ্য রাখবেন। আজ এ পর্যন্তই। ভাল থাকবেন,
ধন্যবাদ সবাইকে।
আইডিয়া ভালই, মন্দ নয়। তবে এর জন্য অনেক কিছু বিবেচনার বিষয়
আছে। অনেকেই এটিকে খুব সহজ মনে করে। অনেকে মনে করে,
ওয়েবসাইট তৈরী করা হয়ে গেলে শুধু পোষ্ট দিব, মানুষ ভিজিট
করবে আর আমার পকেটে শুধু টাকা আর টাকা!
আসলে বিষয়টি মোটেই তেমন নয়। এই কাজে হাত দেওয়ার
আগে কয়েকটি বিষয় মাথায় রাখতেই হবে, আপনার ওয়েবসাইট
মানুষ কেন ভিজিট করবে? অন্যদের ওয়েবসাইট
থেকে ব্যাতিক্রমী কি থাকবে আপনার ওয়েবসাইটে?
কি কারনে মানুষ অন্য ওয়েবসাইট ছেড়ে আপনার
ওয়েবসাইটে আসবে? আপনার ভিজিটর কি তৈরী করা আছে?
নাকি নতুন করে ভিজিটর তৈরী করতে হবে? এ ধরনের আরও অনেক
প্রশ্ন আছে।
আপনি হয়ত ১ হাজার থেকে ২ হাজার টাকা খরচ
করে একটি ডেমেইন ক্রয় ও হোষ্টিং করে নিতে পারবেন
এবং ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকা খরচ
করে একটি ওয়েবসাইটও তৈরী করিয়ে নিতে পারবেন। কিন্তু
তার মান কেমন হবে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। খরচ কম
হলে মান খারাপ হতে পারে, আর খরচ বেশি হলে মান ভাল
হতে পারে। আবার আপনি কেমন কন্টেন্ট বা লেখা দিবেন
সেটাও একটা বিবেচ্য বিষয়। আবার আপনার ভিজিটর
যদি বেশি হতে থাকে ও কন্টেন্ট বা ডাটার পরিমান
বাড়তে থাকে, তাহলে কিন্তু আপনাকে নতুন করে আবার দশ-বিশ
হাজার অথবা তারও বেশি পরিমান টাকা খরচ
করে ওয়েবসাইটের মাসিক ব্যান্ডউথ লিমিট
বাড়াতে হবে এবং হোষ্টিং স্পেস বাড়াতে হবে। অন্যথায়
ভিজিটর'রা এক পর্যায়ে আপনার ওয়েবসাইট বন্ধ দেখতে পাবে।
ওয়েবসাইটের ভাষাঃ
ওয়েবসাইটটি কি আপনি বাংলায় তৈরী করবেন?
নাকি ইংরেজিতে? যদি বাংলায় তৈরী করেন তবে হয়ত
সহজে কন্টেন্ট লিখতে পারবেন? আর যদি ইংরেজীতে করেন,
তাহলে কিন্তু ইংরেজী না জানলে সেটা খুবই কঠিন হবে।
ভিজিটরের ধরণঃ
আপনার ওয়েবসাইটের ভিজিটর কি শুধু বাংলাদেশ ভিত্তিক
হবে নাকি ওয়ার্ল্ডওয়াইড হবে। ভিজিটর যদি শুধু বাংলাদেশ
ভিত্তিক হয় তবে ওয়েবসাইটটি বাংলায় তৈরী করতে পারেন।
আর যদি ওয়াল্ডওয়াইড হয়
তবে ইংরেজীতে তৈরী করা ছাড়া উপায় নেই।
এরপর আসুন আয়ের বিষয়ঃ
ওয়েবসাইট তৈরী করে আয় করার বিষয়টি নির্ভর করবে আপনার
ভিজিটরের উপর। আপনি যদি সাইটটি বাংলায় তৈরী করেন
তবে গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন পাবেন না। গুগল এডসেন্স এর
বিজ্ঞাপন ভিন্ন উপায়ে পেতে পারেন, তবে সেটা এই লেখায়
আলোচনা করছিনা। তবে bidvertiser.com,
adcash.com কিংবা chitika.com এর মতো কিছু
বিদেশি বিজ্ঞাপনী সংস্থার বিজ্ঞাপন সহজে পেতে পারেন।
বাংলাদেশী বিজ্ঞাপনী সংস্থা green-red.com এর
বিজ্ঞাপনও পেতে পারেন, তবে গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপনের
চাইতে এগুলো থেকে আয় কিন্তু বেশ খানিকটা কম হবে।
ভিজিটর অনেক হলে মোটামুটি পুষিয়ে যাবে।
বাংলাদেশী বিজ্ঞাপন দ্বারা যা আয় করবেন, তা ওয়েবসাইট
মেনটেইনেন্স ও বার্ষিক ডোমেইন নেম ও হোষ্টিং এর
ফি দেওয়ার পর লাভ খুব বেশি থাকবে না।
এই হলো ওয়েবসাইট তৈরী করে আয় করার
মোটামুটি একটা ধারণা। তো বুঝতে পারলেন তো, ভিজিটর
নেই তো আয় নেই, ভিজিটর আছে তো আয় আছে। সুতরাং এবার
চিন্তা করে সিদ্ধান্ত নিন।
আগামি কয়েকদিনে ভিতর আমি গুগল এডসেন্স এর বিজ্ঞাপন পাওয়ার
বিষয় নিয় MySoundBD.Com এ একটি লেখা প্রকাশ করব ও
আমার ইউটিউব চ্যানেলে ভিডিও পাবলিশ করব। সেখান
থেকে আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন। আমার ফেসবুক পেইজে ও
ইউটিউব চ্যানেলে লক্ষ্য রাখবেন। আজ এ পর্যন্তই। ভাল থাকবেন,
ধন্যবাদ সবাইকে।