আসসালামুআলাইকুম, সবাই নিশ্চয় ভালো আছেন? হুম আমার জন্যও
দোয়া করবেন যাতে ভালো থাকতে পারি।
আজকে আমি যে বিষয়টি নিয়ে পোস্ট করব
বিষয়টি হলো বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে গুগল এডসেন্স ।
শুধু গুগলই নয় বাঙালী হিসেবে আমরা সর্বক্ষেত্রেই নিজেদের
পরিচয় খুব খারাপ ভাবে ফুটিয়ে তুলেছি।
চিংড়ি রপ্তানিতে চিংড়ির ভেতর পেরেক ঢুকিয়ে দেয়ার
মত জঘণ্য কাজও কিন্তু আমরা বাংলাদেশীরা করে এসেছি। এরই
ধারাবাহিকতায় গুগলের সাথে চালাকিও
আমরা করেছি এবং করে চলেছি। এখনও এডসেন্স
নিয়ে আমরা গুগলের সাথে চালাকির চেষ্টা করছি। আমাদের
অনেকের ৪০/৫০টি পর্যন্ত গুগল এডসেন্স একাউন্ট আছে অথচ গুগল এডসেন্স
থেকে আয় করার জন্য একটি একাউন্টই যথেষ্ট। তাহলে এত একাউন্ট
দিয়ে একজন লোক কি করে? সহজ উত্তর স্পামিং!!
আর এসব কাজ করে করে গুগল বাংলাদেশের পক্ষে দিন দিন কঠিন
হচ্ছে। হয়তবা এমনও হতে পারে গুগল বাংলাদেশীদের জন্য
এডসেন্স নিষিদ্ধ ঘোষণা করবে! অবাস্তব কিছুই বলিনি আমি।
অনেকে প্রশ্ন করেন আপনার মত আমার তৈরি ব্লগস্পট ব্লগে কোন
আর্নিংস ট্যাব নেই কেন? না থাকার কারণে আমি গুগল এডসেন্স
এ এপ্লাই করতে পারছি না।
এর সঠিক উত্তর হচ্ছে গুগল বাংলাদেশ সহ কয়েকটি হীন মন
মানষিকতার রাষ্ট্রের জন্য গুগল এডসেন্স এ আবেদন করতে ন্যূনতম ছয়
মাস সময় বেধে দিয়েছে। আপনি ছয় মাস সময় পার হবার আগে গুগল
এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারবেন না। আর এ জন্যই মূলত আপনার
ব্লগে কোন আর্ণিংস ট্যাব দেখতে পারছেন না। তবে এ
সীমাবদ্ধতা কেবল গুগলের ফ্রি ব্লগ ব্লগস্পটের জন্য প্রযোজ্য। আপনি টপ
লেবেল ডোমেইনের মাধ্যমে ব্লগ বানালে এর আগেই এপ্লাই
করে এডসেন্স পেতে পারেন।
তাছাড়া আমরা অনেকে কোয়ালিটি ব্লগ না তৈরি করেই গুগল
এডসেন্স এর জন্য আবেদন করে বসে থাকি। পূর্ণাঙ্গভাবে বুঝে উঠার
আগেই আমরা এডসেন্স এ আবেদন করে বসে থাকি। ফলশ্রুতিতে কি হয়
জানেন? আমাকে একজন ফোন করে জিজ্ঞেস করেছিল – ভাই
অনেকদিন আগে গুগল এডসেন্স এ আবেদন করেছিলাম এখন লগিন
করলে লো ব্যান্ড উইথ দেখায়!!
ঘটনা বুঝতে পেরেছেন?
ওই ব্যাটার এডসেন্স যে এপ্রুভড হয়েছে সেটাই
ব্যাটা বুঝে উঠতে পারেনি!!!
এবার আসি এডসেন্স ব্যাবহার প্রসঙ্গে। আমাদের একটি নিজস্ব
দেশীয় খারাপ শব্দ আছে। এবং বাংলাদেশ থেকে ওই
শব্দটা লিখেই বেশি সংখ্যক বার সার্চ দেয়া হয়। কিছু চালাক
চতুর ভাই রয়েছেন যারা ওই ধরণের সাইটে গুগলের বিজ্ঞাপন
ব্যবহার করছেন!! একটি জিনিস চিন্তা করে দেখলাম যদি প্রথম
আালো বিশ্বের ১৯০টা দেশ থেকে পড়া হয় তাহলে ওই ধরণের
সাইটগুলো তো ২৯০টা দেশ থেকে পড়া হওয়ার কথা!
তারমানে গ্লোবাল ক্লিক পড়বে এবং ভালোই ইনকাম হবে!!
অনেকে আবার হাই পেইং কীওয়ার্ড ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্লগ
তৈরি করেন আর তাতে কনটেন্ট তো থাকেই না, কেবল
কীওয়ার্ডটি লিখে লিখে পোস্ট করা হয় আর তার তৈরি ফেসবুক
গ্রুপ বা বিভিন্ন ভাবে সে ওই ব্লগটাতে ভিজিটর
নিয়ে আসে!!! ফলশ্রুতিতে সে ক্লিক পায় আর ভালো আর্ণও হয়।
যারা এ ধরণের স্পামিং করেন তারাই মাসে ১০/১৫
টা একাউন্টে ব্যান খাবেন আপনি ভাই সহজ সরল মানুষ আপনি গুগল
ব্যান খাওয়ার চিন্তাও মাথায় আনবেন না। নিরীহ পাবলিক
কে গুগল ঠিক চিনতে পারে। তবে আপনি সৎ থাকলে বাস্তবিক
যেমন আয় কম হয় ঠিক তেমন ওয়েবেও আপনার আয় কম হবে।
বিষয় হলো এভাবে চলতে থাকলে বাংলাদেশের জন্য এডসেন্স এর
দরজা কি খোলা থাকবে?
দোয়া করবেন যাতে ভালো থাকতে পারি।
আজকে আমি যে বিষয়টি নিয়ে পোস্ট করব
বিষয়টি হলো বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে গুগল এডসেন্স ।
শুধু গুগলই নয় বাঙালী হিসেবে আমরা সর্বক্ষেত্রেই নিজেদের
পরিচয় খুব খারাপ ভাবে ফুটিয়ে তুলেছি।
চিংড়ি রপ্তানিতে চিংড়ির ভেতর পেরেক ঢুকিয়ে দেয়ার
মত জঘণ্য কাজও কিন্তু আমরা বাংলাদেশীরা করে এসেছি। এরই
ধারাবাহিকতায় গুগলের সাথে চালাকিও
আমরা করেছি এবং করে চলেছি। এখনও এডসেন্স
নিয়ে আমরা গুগলের সাথে চালাকির চেষ্টা করছি। আমাদের
অনেকের ৪০/৫০টি পর্যন্ত গুগল এডসেন্স একাউন্ট আছে অথচ গুগল এডসেন্স
থেকে আয় করার জন্য একটি একাউন্টই যথেষ্ট। তাহলে এত একাউন্ট
দিয়ে একজন লোক কি করে? সহজ উত্তর স্পামিং!!
আর এসব কাজ করে করে গুগল বাংলাদেশের পক্ষে দিন দিন কঠিন
হচ্ছে। হয়তবা এমনও হতে পারে গুগল বাংলাদেশীদের জন্য
এডসেন্স নিষিদ্ধ ঘোষণা করবে! অবাস্তব কিছুই বলিনি আমি।
অনেকে প্রশ্ন করেন আপনার মত আমার তৈরি ব্লগস্পট ব্লগে কোন
আর্নিংস ট্যাব নেই কেন? না থাকার কারণে আমি গুগল এডসেন্স
এ এপ্লাই করতে পারছি না।
এর সঠিক উত্তর হচ্ছে গুগল বাংলাদেশ সহ কয়েকটি হীন মন
মানষিকতার রাষ্ট্রের জন্য গুগল এডসেন্স এ আবেদন করতে ন্যূনতম ছয়
মাস সময় বেধে দিয়েছে। আপনি ছয় মাস সময় পার হবার আগে গুগল
এডসেন্স এর জন্য আবেদন করতে পারবেন না। আর এ জন্যই মূলত আপনার
ব্লগে কোন আর্ণিংস ট্যাব দেখতে পারছেন না। তবে এ
সীমাবদ্ধতা কেবল গুগলের ফ্রি ব্লগ ব্লগস্পটের জন্য প্রযোজ্য। আপনি টপ
লেবেল ডোমেইনের মাধ্যমে ব্লগ বানালে এর আগেই এপ্লাই
করে এডসেন্স পেতে পারেন।
তাছাড়া আমরা অনেকে কোয়ালিটি ব্লগ না তৈরি করেই গুগল
এডসেন্স এর জন্য আবেদন করে বসে থাকি। পূর্ণাঙ্গভাবে বুঝে উঠার
আগেই আমরা এডসেন্স এ আবেদন করে বসে থাকি। ফলশ্রুতিতে কি হয়
জানেন? আমাকে একজন ফোন করে জিজ্ঞেস করেছিল – ভাই
অনেকদিন আগে গুগল এডসেন্স এ আবেদন করেছিলাম এখন লগিন
করলে লো ব্যান্ড উইথ দেখায়!!
ঘটনা বুঝতে পেরেছেন?
ওই ব্যাটার এডসেন্স যে এপ্রুভড হয়েছে সেটাই
ব্যাটা বুঝে উঠতে পারেনি!!!
এবার আসি এডসেন্স ব্যাবহার প্রসঙ্গে। আমাদের একটি নিজস্ব
দেশীয় খারাপ শব্দ আছে। এবং বাংলাদেশ থেকে ওই
শব্দটা লিখেই বেশি সংখ্যক বার সার্চ দেয়া হয়। কিছু চালাক
চতুর ভাই রয়েছেন যারা ওই ধরণের সাইটে গুগলের বিজ্ঞাপন
ব্যবহার করছেন!! একটি জিনিস চিন্তা করে দেখলাম যদি প্রথম
আালো বিশ্বের ১৯০টা দেশ থেকে পড়া হয় তাহলে ওই ধরণের
সাইটগুলো তো ২৯০টা দেশ থেকে পড়া হওয়ার কথা!
তারমানে গ্লোবাল ক্লিক পড়বে এবং ভালোই ইনকাম হবে!!
অনেকে আবার হাই পেইং কীওয়ার্ড ব্যবহার করে বিভিন্ন ব্লগ
তৈরি করেন আর তাতে কনটেন্ট তো থাকেই না, কেবল
কীওয়ার্ডটি লিখে লিখে পোস্ট করা হয় আর তার তৈরি ফেসবুক
গ্রুপ বা বিভিন্ন ভাবে সে ওই ব্লগটাতে ভিজিটর
নিয়ে আসে!!! ফলশ্রুতিতে সে ক্লিক পায় আর ভালো আর্ণও হয়।
যারা এ ধরণের স্পামিং করেন তারাই মাসে ১০/১৫
টা একাউন্টে ব্যান খাবেন আপনি ভাই সহজ সরল মানুষ আপনি গুগল
ব্যান খাওয়ার চিন্তাও মাথায় আনবেন না। নিরীহ পাবলিক
কে গুগল ঠিক চিনতে পারে। তবে আপনি সৎ থাকলে বাস্তবিক
যেমন আয় কম হয় ঠিক তেমন ওয়েবেও আপনার আয় কম হবে।
বিষয় হলো এভাবে চলতে থাকলে বাংলাদেশের জন্য এডসেন্স এর
দরজা কি খোলা থাকবে?
Like This Post | (26) |